বাংলার জনগণের জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে আমি প্রস্তুত
............................................................. প্রধানমন্ত্রী
মোঃওমর ফারুক রবিন,ক্রাইম ডায়রি,১৬/৮/১৫ ইং,ঢাকাঃ
বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশনেত্রী বাঙ্গালী জাতির গর্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে তিনি যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত রয়েছেন। জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় জাতিকে উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন আনতে হবে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। বাঙালি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন করতে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে আমি যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত রয়েছি। অতীতে বহুবার বিভিন্ন উপায়ে তার ওপর বার বার হামলার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কোনো চক্রান্তই তাঁকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা থেকে বিরত রাখতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমি কোনো চক্রান্তকে পরোয়ানা করি না। আল্লাহ জীবন দেয়া ও
নেয়ার মালিক। আমি সবসময় এটি বিশ্বাস করি এবং এর ওপর নির্ভর করি। আমি আল্লাহ
ছাড়া কারো কাছে কখনো মাথানত করিনি এবং করবোও না।’
আজ বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক আলোচনা সভায় ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ৪০ দিনব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এ সভার আয়োজন করে।
আলোচনায় অংশ নেন সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, বিশিষ্ট লেখক ও কবি সৈয়দ শামসুল হক, দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। অন্ষ্ঠুানে কবিতা আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট আবৃতিকার শিমুল মোস্তফা।
এর আগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদ, চার জাতীয় নেতা, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদ এবং বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
আজ বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক আলোচনা সভায় ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ৪০ দিনব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এ সভার আয়োজন করে।
আলোচনায় অংশ নেন সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম ও ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, বিশিষ্ট লেখক ও কবি সৈয়দ শামসুল হক, দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। অন্ষ্ঠুানে কবিতা আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট আবৃতিকার শিমুল মোস্তফা।
এর আগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদ, চার জাতীয় নেতা, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদ এবং বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
https://www.facebook.com/pages/National-weeklycrime-diary/639786429398358?ref=hl
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন