জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

রবিবার, ২১ জুন, ২০১৫



                                   ভেজাল ও নকল রোধে ক্রেতা ভোক্তা ফাউন্ডেশন সক্রিয় ঃ
                                              ঔষধ প্রশাসনের সাথে বিশেষ মতবিনিময়
ক্রাইম ডায়রি ডেস্ক রিপোর্টঃ
ভেজাল নকল পণ্য ঔষুধ, প্রসাধনীসহ বহুমাত্রিক প্রতারণায় জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে জীবন রক্ষাকারি ঔষুধে ভেজাল এবং স্বাস্থ্য খাতে নানা অনিয়ম প্রতিটি নাগরিকের জন্য উৎকন্ঠার কারণ হয়ে উঠেছে। এ পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয়ে বাংলাদেশ ঔষুধ প্রশাসনের সাথে বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা ফাউন্ডেশনের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল গত ২মে মঙ্গলবার মতবিনিময় করে। এতে বাংলাদেশ ঔষূধ প্রশাসনের পক্ষে উপস্থিত ছিলিন ঔষুধ প্রশাসনের মহা পচিলক মেজর জেনারেল মুস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, পরিচালক রুহুল আমিন, উপপরিচালক মোঃ ছগির আহমেদ, উপ পরিচালক মিসেস নাহার সুলতানা। বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন মোঃ নূর ইসলাম, উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ মুক্তিলীগের কেন্দ্রিয় সভাপতি মুজিবুর রহমান, পরিচালক ও দৈনিক কালের ছবি পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ জাহিদুল ইসলাম, এবং পরিচালক সাংবাদিক মোঃ মতিউর রহমান।
ঔষুধ প্রশাসনের কনফারেন্স রুমে অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে অঅলোচনায় মহাপরিচালক মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেশের ঔষুধ বাজারে শৃঙ্খরা ফিরিয়ে আনতে সরকার বদ্ধ পরিকর। এ ক্ষেত্রে যে যত শক্তিশালী হোক কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তিনি তথ্য দিয়ে এবং মাঠ পর্যায়ে জনসচেতনতা তৈরী করার পাআপাশি জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে সরকারের দেয়া আইনগত সুবিধা নিয়ে ঔষুধ প্রশাসনের সাথে কাজ করার জন্য ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনকে আহবান জানান। সেই সাথে ভোক্তা অধিকার রক্ষায় ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে জেনে তিনি ফাউন্ডেশনের সকল কর্মি ও কর্মকর্তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। সেই সাথে আগামী দিনে ঔষুধ প্রশাসনের যে কোন কাজের সাথে ফাউন্ডেশনকে সম্পৃক্ত করতে উপস্থিত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান বলেন, ২০০৯সালে ভোক্তা অথিকার আইন পাশের মধ্যদিয়ে সরকার জন স্বার্থে যুগান্তকরি ভূমিকা নিয়েছে। এ আইনের সুফল ইতোমধ্যে জনগণ পেতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, ঔষুধ প্রশাসনের যে কোন ট্রেনিং বা সেমিনারে যদি ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিদের রাখা হয় তাহলে সরকারের কাজে তাদের অংশ গ্রহণের ধারা বুঝতে তাদের সহজ হবে। সেই সাথে জনসচেতনতাবৃদ্ধি ও ভেজাল নকল কারিদের সম্পর্কে প্রশাসনকে ব্যবহারে তারা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে। আলোচনায় অংশ নিয়ে ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মুজিবুর রহমান কোন কারণেই ঔষুধের মতো বিষয়ে সরকার যেন কাউকে ছাড় না দেন সে আহবান জানান।
ভেজাল নকল পণ্য ঔষুধ, প্রসাধনীসহ বহুমাত্রিক প্রতারণায় জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে জীবন রক্ষাকারি ঔষুধে ভেজাল এবং স্বাস্থ্য খাতে নানা অনিয়ম প্রতিটি নাগরিকের জন্য উৎকন্ঠার কারণ হয়ে উঠেছে। এ পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয়ে বাংলাদেশ ঔষুধ প্রশাসনের সাথে বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা ফাউন্ডেশনের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল গত ২মে মঙ্গলবার মতবিনিময় করে। এতে বাংলাদেশ ঔষূধ প্রশাসনের পক্ষে উপস্থিত ছিলিন ঔষুধ প্রশাসনের মহা পচিলক মেজর জেনারেল মুস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, পরিচালক রুহুল আমিন, উপপরিচালক মোঃ ছগির আহমেদ, উপ পরিচালক মিসেস নাহার সুলতানা। বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন মোঃ নূর ইসলাম, উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ মুক্তিলীগের কেন্দ্রিয় সভাপতি মুজিবুর রহমান, পরিচালক ও দৈনিক কালের ছবি পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ জাহিদুল ইসলাম, এবং পরিচালক সাংবাদিক মোঃ মতিউর রহমান।
ঔষুধ প্রশাসনের কনফারেন্স রুমে অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে অঅলোচনায় মহাপরিচালক মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেশের ঔষুধ বাজারে শৃঙ্খরা ফিরিয়ে আনতে সরকার বদ্ধ পরিকর। এ ক্ষেত্রে যে যত শক্তিশালী হোক কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তিনি তথ্য দিয়ে এবং মাঠ পর্যায়ে জনসচেতনতা তৈরী করার পাআপাশি জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে সরকারের দেয়া আইনগত সুবিধা নিয়ে ঔষুধ প্রশাসনের সাথে কাজ করার জন্য ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনকে আহবান জানান। সেই সাথে ভোক্তা অধিকার রক্ষায় ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে জেনে তিনি ফাউন্ডেশনের সকল কর্মি ও কর্মকর্তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। সেই সাথে আগামী দিনে ঔষুধ প্রশাসনের যে কোন কাজের সাথে ফাউন্ডেশনকে সম্পৃক্ত করতে উপস্থিত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান বলেন, ২০০৯সালে ভোক্তা অথিকার আইন পাশের মধ্যদিয়ে সরকার জন স্বার্থে যুগান্তকরি ভূমিকা নিয়েছে। এ আইনের সুফল ইতোমধ্যে জনগণ পেতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, ঔষুধ প্রশাসনের যে কোন ট্রেনিং বা সেমিনারে যদি ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিদের রাখা হয় তাহলে সরকারের কাজে তাদের অংশ গ্রহণের ধারা বুঝতে তাদের সহজ হবে। সেই সাথে জনসচেতনতাবৃদ্ধি ও ভেজাল নকল কারিদের সম্পর্কে প্রশাসনকে ব্যবহারে তারা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে। আলোচনায় অংশ নিয়ে ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মুজিবুর রহমান কোন কারণেই ঔষুধের মতো বিষয়ে সরকার যেন কাউকে ছাড় না দেন সে আহবান জানান।


https://www.facebook.com/pages/National-weeklycrime-diary/639786429398358?ref=hl

কোন মন্তব্য নেই: