জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

করুণ অবস্থা সামাজিকতারঃ ঘুমিয়ে আছেন তো,,,,
অপেক্ষা করুন কখন আপনার মেয়ে ,মা,কিংবা বোনকে না দেখা যায় এ অবস্থায়

প্রেম ভালোবাসা আদিম ব্যাপার হলেও একসময় এর শালীনতা ছিল ,রাখঢাক ছিল। এখন প্রেম মোড় নিয়েছে যৌণতার দিকে। এর জন্য দায়ী পিতামাতারা । তারা তাদের মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষা না দিয়ে বিয়ে দিতে নারাজ। মেয়ে পরিশ্রমের চেয়ে ফ্যাট গ্রহন করে বেশি । ফলে তাদের ঘুমন্ত সেক্সও বেশি। তারা ছেলেদের সাথে কোনরকমে সম্পর্ক করতে পারলে বেশি আবেগী হয়ে উঠে। ছেলেরা এর সুযোগ নেয়। সুযোগ তৈরি করে দেয় মেয়েরা। রিক্সা্য় প্রকাশ্যে চুমো খাওয়া কিংবা স্তনে হাত দিয়ে ঢলাঢলি িএখন প্রকাশ্য ব্যাপার। আদিম যুগ কিংবা অন্ধকারের যুগেও এমন ছিলনা।তখন খারাপ কাজহলে একটু রাখঢাক ছিল। এখন পার্ক,ক্যাম্পাস,রিক্স্রা এমনকি লিভটুগেদার ইত্যাদি মাধ্যমেও চলছে যৌনতার রমরমা অবস্থান।
আশংকাজনক হারে বাড়ছে সাইবার ক্রাইম। এর শিকার হচ্ছে গৃহবধূ, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া তরুণীরা। প্রতারণার মাধ্যমে এদের ব্যক্তিগত ও গোপনীয় ছবি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে অনলাইন জগতে।

অবস্থা কখনো কখনো এমন চরম পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে যে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন।

এরকমই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছেন এক ঢাবি ছাত্রী। ফেইসবুকে প্রেম করে বখাটের প্রেমিকের কাছে সব হারিয়ে আজ ওই ছাত্রী সর্বস্বান্ত।

সাইবার ক্রাইমের অভিশাপ যে কতটা ভয়ানক হতে পারে তার উদাহরন এই ঢাবি শিক্ষার্থী মিরা (ছদ্মনাম)। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সে।

ওই ছাত্রী এক সাক্ষাৎকারে জানান নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া নানান ভুল সম্পর্কে। আর এ থেকে সচেতন হতে পারেন অন্য ছাত্রীরা।

ছাত্রীর বর্ণনায় জানা যায়, প্রথমে এক ছেলের সঙ্গে ফেইসবুকে পরিচয় হয়। এরপরে বন্ধুত্ব। ঘোরাফেরা ও রোমান্স। এক সময় সুযোগ বুঝে ঐ যুবক তার সাথে কিছু অন্তরঙ্গ ছবি তুলে রাখে। এরপর ফেইসবুকে তা ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে মেয়েটিকে বিয়েতে বাধ্য করে।

ভোগান্তির শিকার মিরা জানান, ‘আমার বাবা-মা ঐ যুবক কে অনলাইনে ছবিগুলো না ছাড়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু সে আমার বাবা-মাকে চাপ দিতে থাকে। আমাকে তার সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য তাড়া দেয়। অন্যথায় সকল আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে। এরই প্রেক্ষিতে আমার পরিবার তার সাথে আমাকে বিয়ে দেন’।

ঘটনার শেষ এখানে নয়। বিয়ের পর মিরা জানতে পারে ছেলেটি নেশাগ্রস্ত। একাধিক মেয়ের সাথে তার সম্পর্ক রয়েছে। সে প্রতিনিয়তই নেশা করে। রাতে তাকে মারধর করতো। মিরা তালাকের সিদ্ধান্ত নিলে ছেলেটি দাম্পত্য জীবনের একাধিক গোপন ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মিরা।

তিনি বলেন, ‘বিয়ে করেও যেহেতু সমাধান হল না। এখন তো আর কোন সমাধান নেই। কোথায় যাব? কার কাছে যাব? তাই আমি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেই। মারাই যেতাম কিন্তু ভাগ্য জোড়ে বেঁচে গেছি’।

এভাবে প্রতিনিয়ত সাইবার ক্রাইমের শিকার হতে হচ্ছেন বিভিন্ন তরুণীরা। দৈনিক সংবাদপত্রগুলো ঘাটলেই তার প্রমান মিলে।
Photo: করুণ অবস্থা সামাজিকতারঃ ঘুমিয়ে আছেন তো,,,,
অপেক্ষা করুন কখন আপনার মেয়ে ,মা,কিংবা বোনকে না দেখা যায় এ অবস্থায়

প্রেম ভালোবাসা আদিম ব্যাপার হলেও একসময় এর শালীনতা ছিল ,রাখঢাক ছিল। এখন  প্রেম মোড় নিয়েছে যৌণতার দিকে। এর জন্য দায়ী পিতামাতারা । তারা তাদের মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষা না দিয়ে বিয়ে দিতে নারাজ। মেয়ে পরিশ্রমের চেয়ে ফ্যাট গ্রহন করে বেশি । ফলে তাদের ঘুমন্ত সেক্সও বেশি। তারা ছেলেদের সাথে কোনরকমে সম্পর্ক করতে পারলে বেশি আবেগী হয়ে উঠে। ছেলেরা এর সুযোগ নেয়। সুযোগ তৈরি করে দেয় মেয়েরা। রিক্সা্য় প্রকাশ্যে চুমো খাওয়া কিংবা স্তনে হাত দিয়ে ঢলাঢলি িএখন প্রকাশ্য ব্যাপার। আদিম যুগ কিংবা অন্ধকারের যুগেও এমন ছিলনা।তখন খারাপ কাজহলে একটু রাখঢাক ছিল। এখন পার্ক,ক্যাম্পাস,রিক্স্রা এমনকি লিভটুগেদার ইত্যাদি মাধ্যমেও চলছে যৌনতার রমরমা অবস্থান।
আশংকাজনক হারে বাড়ছে সাইবার ক্রাইম। এর শিকার হচ্ছে গৃহবধূ, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া তরুণীরা। প্রতারণার মাধ্যমে এদের ব্যক্তিগত ও গোপনীয় ছবি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে অনলাইন জগতে।

অবস্থা কখনো কখনো এমন চরম পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে যে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন।

এরকমই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছেন এক ঢাবি ছাত্রী। ফেইসবুকে প্রেম করে বখাটের প্রেমিকের কাছে সব হারিয়ে আজ ওই ছাত্রী সর্বস্বান্ত।

সাইবার ক্রাইমের অভিশাপ যে কতটা ভয়ানক হতে পারে তার উদাহরন এই ঢাবি শিক্ষার্থী মিরা (ছদ্মনাম)। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সে।

ওই ছাত্রী এক সাক্ষাৎকারে জানান নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া নানান ভুল সম্পর্কে। আর এ থেকে সচেতন হতে পারেন অন্য ছাত্রীরা।

ছাত্রীর বর্ণনায় জানা যায়, প্রথমে এক ছেলের সঙ্গে ফেইসবুকে পরিচয় হয়। এরপরে বন্ধুত্ব। ঘোরাফেরা ও রোমান্স। এক সময় সুযোগ বুঝে ঐ যুবক তার সাথে কিছু অন্তরঙ্গ ছবি তুলে রাখে। এরপর ফেইসবুকে তা ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে মেয়েটিকে বিয়েতে বাধ্য করে।

ভোগান্তির শিকার মিরা জানান, ‘আমার বাবা-মা ঐ যুবক কে অনলাইনে ছবিগুলো না ছাড়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু সে আমার বাবা-মাকে চাপ দিতে থাকে। আমাকে তার সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য তাড়া দেয়। অন্যথায় সকল আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে। এরই প্রেক্ষিতে আমার পরিবার তার সাথে আমাকে বিয়ে দেন’।

ঘটনার শেষ এখানে নয়। বিয়ের পর মিরা জানতে পারে ছেলেটি নেশাগ্রস্ত। একাধিক মেয়ের সাথে তার সম্পর্ক রয়েছে। সে প্রতিনিয়তই নেশা করে। রাতে তাকে মারধর করতো। মিরা তালাকের সিদ্ধান্ত নিলে ছেলেটি দাম্পত্য জীবনের একাধিক গোপন ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মিরা।

তিনি বলেন, ‘বিয়ে করেও যেহেতু সমাধান হল না। এখন তো আর কোন সমাধান নেই। কোথায় যাব? কার কাছে যাব? তাই আমি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেই। মারাই যেতাম কিন্তু ভাগ্য জোড়ে বেঁচে গেছি’।

এভাবে প্রতিনিয়ত সাইবার ক্রাইমের শিকার হতে হচ্ছেন বিভিন্ন তরুণীরা। দৈনিক সংবাদপত্রগুলো ঘাটলেই তার প্রমান মিলে।

কোন মন্তব্য নেই: