জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

                             ভেজাল ঔষধ ঃ
ঔষধ খেলেও কাজ হয়না যে কারনে..

ক্রাইম ডায়রি ডেস্ক ঃ
ময়দা আর চিনি। এই দুইয়ে তৈরি হয় ট্যাবলেট! বোতলের গায়ে মোড়ক লাগালেই মেয়াদোত্তীর্ণ সিরাপ হয়ে যায় নতুন। ওষুধ যত পুরনোই হোক না কেন, মোড়ক বদলের সঙ্গে সঙ্গেই বদল হয়ে যায় মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখও। এটিই চট্টগ্রামের ফার্মিক ল্যাবরেটরিজের ওষুধ বানানোর কায়দা! অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ওষুধ উৎপাদন এবং অনুমোদনবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধকে নতুন বলে বাজারজাত করার দায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার এ কারখানাটিকে সিলগালা করে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে জরিমানা করা হয়েছে দুই লাখ টাকা। এ ঘটনায় দুপুরে নয়জনকে আটক করা হলেও কারখানার প্লান্ট ম্যানেজার সাধন বিশ্বাসকে দুই বছরের কারাদ দিয়ে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছেজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান সমকালকে বলেন, 'ওষুধ প্রশাসনের নিবন্ধন ছাড়া এ প্রতিষ্ঠানটি ওষুধ তৈরি করছিল। নোংরা পানিতে পুরনো বোতল ধুয়ে তারা পুনরায় ব্যবহার করে আসছে, তাই কারখানাটি সিলাগালা এবং এর এক কর্মকর্তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারখানার মালিককে খোঁজা হচ্ছে।'
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী র‌্যাব-৭-এর এএসপি এসএম মোবাশ্বের হোসাইন জানান, এখানে উৎপাদিত অনেক ওষুধের অনুমোদন নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ ট্যাবলেট খোসা ছড়ানোর পর ফের নতুন খোসায় ঢুকিয়ে তা বাজারজাত করা হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সাধন বিশ্বাস জানান, ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন নিয়ে এবং সব নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে এখানে ওষুধ উৎপাদন করা হচ্ছে। যেসব ওষুধের অনুমোদন নেই বলা হচ্ছে সেগুলোর অনুমোদনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আর মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধগুলো ফেলে দেওয়ার জন্যই সেখানে জমানো হয়েছে।
নগরীর দক্ষিণ খুলশী জাকির হোসেন রোডের খুলশী মার্টের পেছনে একটি পাঁচতলা ভবনে কারখানাটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। ডা. আহমেদ রবিন ইস্পাহানী নামের এক ব্যক্তি এ কারখানার মালিক বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরেজমিনে দেখা যায়, ওই পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রশাসনিক ও মান নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।
Photo: ভেজাল ঔষধ ঃ 
ঔষধ খেলেও কাজ হয়না যে কারনে..
ক্রাইম ডায়রি ডেস্ক ঃ
ময়দা আর চিনি। এই দুইয়ে তৈরি হয় ট্যাবলেট! বোতলের গায়ে মোড়ক লাগালেই মেয়াদোত্তীর্ণ সিরাপ হয়ে যায় নতুন। ওষুধ যত পুরনোই হোক না কেন, মোড়ক বদলের সঙ্গে সঙ্গেই বদল হয়ে যায় মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখও। এটিই চট্টগ্রামের ফার্মিক ল্যাবরেটরিজের ওষুধ বানানোর কায়দা! অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ওষুধ উৎপাদন এবং অনুমোদনবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধকে নতুন বলে বাজারজাত করার দায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার এ কারখানাটিকে সিলগালা করে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে জরিমানা করা হয়েছে দুই লাখ টাকা। এ ঘটনায় দুপুরে নয়জনকে আটক করা হলেও কারখানার প্লান্ট ম্যানেজার সাধন বিশ্বাসকে দুই বছরের কারাদ দিয়ে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছেজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান সমকালকে বলেন, 'ওষুধ প্রশাসনের নিবন্ধন ছাড়া এ প্রতিষ্ঠানটি ওষুধ তৈরি করছিল। নোংরা পানিতে পুরনো বোতল ধুয়ে তারা পুনরায় ব্যবহার করে আসছে, তাই কারখানাটি সিলাগালা এবং এর এক কর্মকর্তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারখানার মালিককে খোঁজা হচ্ছে।'
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী র‌্যাব-৭-এর এএসপি এসএম মোবাশ্বের হোসাইন জানান, এখানে উৎপাদিত অনেক ওষুধের অনুমোদন নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ ট্যাবলেট খোসা ছড়ানোর পর ফের নতুন খোসায় ঢুকিয়ে তা বাজারজাত করা হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সাধন বিশ্বাস জানান, ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন নিয়ে এবং সব নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে এখানে ওষুধ উৎপাদন করা হচ্ছে। যেসব ওষুধের অনুমোদন নেই বলা হচ্ছে সেগুলোর অনুমোদনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আর মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধগুলো ফেলে দেওয়ার জন্যই সেখানে জমানো হয়েছে।
নগরীর দক্ষিণ খুলশী জাকির হোসেন রোডের খুলশী মার্টের পেছনে একটি পাঁচতলা ভবনে কারখানাটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। ডা. আহমেদ রবিন ইস্পাহানী নামের এক ব্যক্তি এ কারখানার মালিক বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরেজমিনে দেখা যায়, ওই পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রশাসনিক ও মান নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।

কোন মন্তব্য নেই: