জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

                                     
                                        সাবাশ বাঘের বাচ্চাঃ সাবাশ সি এম পিঃ
                            সারা বাংলাদেশ তাকিয়ে আছে আব্দুল জলিল পিতার দিকে

ক্রাইম ডায়রি ডেস্কঃ
দেশ যখন অনৈতিক কর্মকান্ডে ভরপুর। সাধারন ধার্মিক জনতার যখন নিঃশ্বাস ফেলার জো নেই। চারদিকে যখন অশ্লীলতা বেহায়াপানা,ন্যাংটো পুটকো দের জয়জয়কার। তখন ধার্মিক জনতার যাবার যেন কোন জায়গায় ছিলনা। এই সময় পুলিশের (সিএমপি) প্রধান (কমিশনার) হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই সাঁড়াশি অভিযান চালালেন আব্দুল জলিল মন্ডল। আটক করলেন ১১৮ জন নারী-পুরুষ। অসামাজিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে নগরীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
শনিবার দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করেন বিভিন্ন থানা ও গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা। এ রিপোর্ট (রাত আটটা) লেখা পর্যন্ত সেই অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানা যায়।আটককৃতদের মধ্যে ৪৮ নারী জন ও পুরুষ ৮৮ জন। এসময় দেড় কেজি গাঁজা ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।কোতোয়ালী থানা সূত্রে জানা যায়, জুবিলী রোডের টাওয়ার ইন, স্টেশনের রোডের গেস্টইন ও হোটেল মার্টিন থেকে গোয়েন্দা পুলিশ ও কোতোয়ালী থান পুলিশের যৌথ অভিযানে ৫৩ জন আটক করা হয়।সিএমপি সূত্রে জানা গেছে, আকবরশাহ থানা এলাকা থেকে ১৬জন, পাহাড়তলী থানা ৭, হালিশহর থানা ১২জন, ডবলমুরিং থানা ৮জন, চাঁন্দগাও ১২ সদরঘাট থানা ১২সহ সর্বমোট ১১৮ জনকে আটক করেছে পুলিশ। তবে নগরীর দেহ ব্যবসার ঘাটি হিসেবে পরিচিত খুলশী এলাকা থেকে কাউকেই আটক যায়নি।

এছাড়া সিএমপির পাঁচলাইশ, চকবাজার, বন্দর, ইপিজেড, বাকলিয়া, কর্ণফুলি, বায়েজিদ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট থানার কর্মকর্তারা।

অসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে নগরীর যে সকল হোটেলে অভিযান চালানো হয়েছে সেগুলো হলো আকবরশাহ এলাকার হোটেল স্টারমার্ক, গ্রিনওয়ে, সুপার প্রিন্স ১ ও ২, সুপার ইন ১ ও ২, লেকসিটি ও হাইওয়ে। সদরঘাট এলাকার সিলমুন, কতোয়ালী থানা এলাকার টাওয়ার ইন, গেষ্ট ইন, মার্টিন। চান্দগাও থানা এলাকার ওয়েল প্লেস, হোটেল নাদিয়া।

নগর পুলিশের গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার প্রকৌশলী হাসান চৌধুরী জানান, কমিশনার স্যারের নির্দেশে নগর জুড়ে পুলিশের এই সাঁড়াশী অভিযান চালানো হয়েছে। অসামাজিক কাজের সাথে যুক্ত থাকার অপরাধে ১১৮ জন আটকসহ দেশি-বিদেশি মদ, গাঁজা, ও ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে এম মহিউদ্দিন সেলিম সিটিজি নিউজকে জানান, সিএমপি’র প্রতিটি থানায় বিশেষ অভিযান চলছে। আমরা কোতোয়ালী থানা এলাকায় বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে তল্লাশি চালিয়েছি। এর মধ্যে জুবিলী রোডের টাওয়ার ইন ও স্টেশনের রোডের গেস্ট ইন ও হোটেল মার্টিন থেকে ৫৩ জন নারী ও পুরুষকে আটক করা হয়। শুধু চাটগাঁয়ের জনগন নয় সারা বাংলাদেশে এ বীরত্বপূর্ন সিদ্ধান্তের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে মুসলিম সহ সকল ধর্মের ধার্মিক জনগন। তারা জলিলকে েএখন নায়ক মনে করেন।

কোন মন্তব্য নেই: