>>>>>>>>>>>>>>>>>>>আতিকুল্লাহ
আরেফিন রাসেলের পর্দা
ভাবণা<<<<<<<<<<<<<<
“ ছ্যামরার ঢং দেইখা বাঁচিনা”
রাজার ছোট মেয়ের কথা মনে আছে ভাই।।সেই রাজার মেয়ে।বড় দুই মেয়ে,, কেউ বলেছিল চিনি মত ভালবাসি,কেউ তার চেয়ে কড়া মিষ্টি কিছুর মত ভালবাসি বলেছিল। কিন্তু ছোট মেয়ে বলেছিল নুনের মত ভালবাসি। আমিও তাই বলি নুনের মত সুন্দর ।আমার কথা শুনে ভেংচি কাটে অনেকেই।আবার অনেকে বলে ঢং দেইখা বাচিনা। আমি হাসি । মিচকি মিচকি হাসি। যে হাসি মিচকে শয়তান রা হাসে গভীর রাতে। সারাদিন মানুষের ক্ষতির চিন্তা করে রাতে আদিম উল্লাসের সেই মিচকি হাসি।ইদানিং কালে অনেকেই ফেসবুকে বেহায়া,নির্লজ্জতা নিয়ে নানা মন্তব্য করছেন।তার পরিবারকে ঠিক করার কথা,তার বৃহত্তর পরিবারের সদস্যদের মেয়েদের ঠিক করার কথা আগে স্মরন করিয়ে দিয়ে বলতে চা্য়,,আপনার চেতনা আমাকে নাড়া দেয়। আমিও তো প্রায়ই লিখি।কিন্তু লিখতে গিয়ে আসলে শিখি।সেটা হলো আমার বোন যারা একেবারে; অর্থে ,শৌর্যে ,প্রাচুর্যে একেবারে কম নয় ।কিন্তু পর্দা করেই ,তারা আধুনিকতা মেনে চলে।ফিস ফিস করে একটা সত্যিকথা বলি,,,,আফারা আপনি কিন্তু মোটেও তেমন সুন্দর নন। যারা আপনাকে তেল দেয় , তারা আপনাকে শর্ট পোশাকে দেখে পাগল হয়ে বলে।।আসলে আপনার মনটা হয়তো বা ভাল।যা আপনার লেখায় বোঝা যায়।।।তারপরেও নিন্দা তো আর করতে পারিনা, তাই বলি আপনি নুনের মতসুন্দর।।।।সেই রাজার মেয়ের গল্পের নুনের মত.....।।আর একটা ব্যাপার হলো ওয়েষ্টান কালচারে মেয়েরা পরিধান করে ছেলেদের পোশাক,আর ছেলেরা পরিধান করে মেয়েদের মত পর্দার পোশাক। মেয়েরা প্রচন্ড শীতেও প্রায় ন্যাংটো হয়ে দেহ প্রদর্শন করে। কারন, সেখানে ছেলেরাই সবচেয়ে বেশি দামী। আর ছেলেদের কোর্টটাই মেয়েদের বোরখাকেও হার মানায়। সেদেশে ছেলেদেরে কিনে নেয় মেয়েরা। আর এদেশে কিছুদিন আগে মেয়েদের বিয়ে করতে হলে পণ দিতে হতো। আর এখন ছেলাকলার মত হওয়ায়, উল্টো ওয়েষ্টার্ন ছেলেদের মত ছেলেদের যৌতুক দিয়ে কিনে নিতে হচ্ছে। তাইগো বলি,,হে আমার নরম হৃদয়ের পবিত্র মনের বোনেরা, সত্যি কথা বলি, আমিও তো একজন ছেলে। আমি নিজেও মেয়েদের সংক্ষিপ্ত পোশাকে দেখলে তাদের গিলে ফেলি। কিন্তু বিয়ের কথা বললে একজন পর্দানশীন নারীকেই কল্পনা করি। হয়ত জানেননা,,নারীদের চেয়ে বর্তমানে পুরুষের সংখ্যা অনেক কম। তারপরও মেয়ে কর্তৃক স্বামী ত্যাগের পরিমান বর্তমানে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ। যে কারনে নারীর পরিমান বাড়ছে। পুরুষ বাড়ছে না। এই হট যৌবণ নিয়ে একাকী কাটাবেন দীর্ঘ সময়? পাত্র পাবেননা। কারন এটা ওয়েষ্টান দেশ নয়। পুরুষ আপনার সাথে যতেই প্রেম করুক,আনন্দ করুক। বিয়ের সময় সে অবশ্যই একজন পর্দান নারীই যোগারের চেষ্টা করবে। ঐ যে বলেছিলাম না একটা কথা, পুরুষরা যদি ”আই লাভ ইউ” বলে বুঝবেন, এটা বছর খানেকের আবেগ। কারন সে আপনাকে ভোগ করার পর মনে করবে যে, বিয়ের আগে যে আমাাকে সব দিল সে না জানি, আবার আর কারো সাথে কিছু করেছে কিনা? কিংবা পরেও যে আবার আরেকজনের সাথে এটা করবে না এমন এমন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি দুষ্টুচক্রের অনেককে এমন বলতে শুনেছি এবং শেষ পর্যন্ত অন্য জায়গায় বিয়েও করতে দেখেছি। আর কোন মেয়ে যদি বাস্তবিক “ আই লাভ ইউ” বলে তবে সে আজীবন ঘর করার জন্যই বলে।তবে ব্যাতিক্রম হলো, ছ্যাকা পার্টিরা একহাজার আই লাভ ইউ বললেও বুঝবেন আগের জনকে সে কি জন্য ছেড়েছে। তাই আমার কথা শুনে একবার পরীক্ষা করার জন্য হলেও পর্দা করেন। পর্দা বলতে হাতমোজা পা মোজা পড়তে বলছিনা। আপনি শুধু আপনার চাদরটা একটু ঝুলিযে দিয়ে শালীন হন। দেশে এক মুহুর্তে শান্তি আনতে পারেন শুধু আপনারাই । আর তা এই সামান্য পর্দা দিয়েই।অশান্তির মুল কারন কিন্তু আপনার উগ্রতা,সংক্ষিপ্ত পোশাক । আপনি হেটে যান, কিন্তু আপনাকে কেন্দ্র করে যে মার্ডার পর্যন্ত হয় এটা আপনি কল্পনাও করেন না। সামান্য একটু রয়ে সয়ে চলুন। আপনার জন্য পাগল হয়ে যাবে সবাই । তখন আর ভোগের দৃষ্টিতে কেউ দেখবে না। দেখবে সম্মানের দৃষ্টিতে । আপনার মত মেয়েকে বউ হিসেবে পাওয়ার জন্য সিরিয়াল দিবে অনেকেই । পরীক্ষা করেই দেখুন না। বাপের যৌতুকের পয়সা তো বাচবেই বরং যৌতুক পাবে আপনার বাাবা।
আর হ্যা আর একটা কথা বলি,,,,,,>>>>>>>>>
এইযে আফা,,আজকেও ফিস ফিস করে একটা কথা বলি,,,আপনার বুকশেলফে একটা তেলাপোকা আছে,,ভয় পাবেন না।।নকরোজ ছিটিয়ে দিয়েণ।চলে যাবে।।শুধু স্মৃতি রেখে যাবে।
>>>>>>>>>>>>>
৫৫,আজাদ সেন্টার,লেভেল-৭,পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০।
23.3.15/////////////১২.০৯ পি এম
“ ছ্যামরার ঢং দেইখা বাঁচিনা”
রাজার ছোট মেয়ের কথা মনে আছে ভাই।।সেই রাজার মেয়ে।বড় দুই মেয়ে,, কেউ বলেছিল চিনি মত ভালবাসি,কেউ তার চেয়ে কড়া মিষ্টি কিছুর মত ভালবাসি বলেছিল। কিন্তু ছোট মেয়ে বলেছিল নুনের মত ভালবাসি। আমিও তাই বলি নুনের মত সুন্দর ।আমার কথা শুনে ভেংচি কাটে অনেকেই।আবার অনেকে বলে ঢং দেইখা বাচিনা। আমি হাসি । মিচকি মিচকি হাসি। যে হাসি মিচকে শয়তান রা হাসে গভীর রাতে। সারাদিন মানুষের ক্ষতির চিন্তা করে রাতে আদিম উল্লাসের সেই মিচকি হাসি।ইদানিং কালে অনেকেই ফেসবুকে বেহায়া,নির্লজ্জতা নিয়ে নানা মন্তব্য করছেন।তার পরিবারকে ঠিক করার কথা,তার বৃহত্তর পরিবারের সদস্যদের মেয়েদের ঠিক করার কথা আগে স্মরন করিয়ে দিয়ে বলতে চা্য়,,আপনার চেতনা আমাকে নাড়া দেয়। আমিও তো প্রায়ই লিখি।কিন্তু লিখতে গিয়ে আসলে শিখি।সেটা হলো আমার বোন যারা একেবারে; অর্থে ,শৌর্যে ,প্রাচুর্যে একেবারে কম নয় ।কিন্তু পর্দা করেই ,তারা আধুনিকতা মেনে চলে।ফিস ফিস করে একটা সত্যিকথা বলি,,,,আফারা আপনি কিন্তু মোটেও তেমন সুন্দর নন। যারা আপনাকে তেল দেয় , তারা আপনাকে শর্ট পোশাকে দেখে পাগল হয়ে বলে।।আসলে আপনার মনটা হয়তো বা ভাল।যা আপনার লেখায় বোঝা যায়।।।তারপরেও নিন্দা তো আর করতে পারিনা, তাই বলি আপনি নুনের মতসুন্দর।।।।সেই রাজার মেয়ের গল্পের নুনের মত.....।।আর একটা ব্যাপার হলো ওয়েষ্টান কালচারে মেয়েরা পরিধান করে ছেলেদের পোশাক,আর ছেলেরা পরিধান করে মেয়েদের মত পর্দার পোশাক। মেয়েরা প্রচন্ড শীতেও প্রায় ন্যাংটো হয়ে দেহ প্রদর্শন করে। কারন, সেখানে ছেলেরাই সবচেয়ে বেশি দামী। আর ছেলেদের কোর্টটাই মেয়েদের বোরখাকেও হার মানায়। সেদেশে ছেলেদেরে কিনে নেয় মেয়েরা। আর এদেশে কিছুদিন আগে মেয়েদের বিয়ে করতে হলে পণ দিতে হতো। আর এখন ছেলাকলার মত হওয়ায়, উল্টো ওয়েষ্টার্ন ছেলেদের মত ছেলেদের যৌতুক দিয়ে কিনে নিতে হচ্ছে। তাইগো বলি,,হে আমার নরম হৃদয়ের পবিত্র মনের বোনেরা, সত্যি কথা বলি, আমিও তো একজন ছেলে। আমি নিজেও মেয়েদের সংক্ষিপ্ত পোশাকে দেখলে তাদের গিলে ফেলি। কিন্তু বিয়ের কথা বললে একজন পর্দানশীন নারীকেই কল্পনা করি। হয়ত জানেননা,,নারীদের চেয়ে বর্তমানে পুরুষের সংখ্যা অনেক কম। তারপরও মেয়ে কর্তৃক স্বামী ত্যাগের পরিমান বর্তমানে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ। যে কারনে নারীর পরিমান বাড়ছে। পুরুষ বাড়ছে না। এই হট যৌবণ নিয়ে একাকী কাটাবেন দীর্ঘ সময়? পাত্র পাবেননা। কারন এটা ওয়েষ্টান দেশ নয়। পুরুষ আপনার সাথে যতেই প্রেম করুক,আনন্দ করুক। বিয়ের সময় সে অবশ্যই একজন পর্দান নারীই যোগারের চেষ্টা করবে। ঐ যে বলেছিলাম না একটা কথা, পুরুষরা যদি ”আই লাভ ইউ” বলে বুঝবেন, এটা বছর খানেকের আবেগ। কারন সে আপনাকে ভোগ করার পর মনে করবে যে, বিয়ের আগে যে আমাাকে সব দিল সে না জানি, আবার আর কারো সাথে কিছু করেছে কিনা? কিংবা পরেও যে আবার আরেকজনের সাথে এটা করবে না এমন এমন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি দুষ্টুচক্রের অনেককে এমন বলতে শুনেছি এবং শেষ পর্যন্ত অন্য জায়গায় বিয়েও করতে দেখেছি। আর কোন মেয়ে যদি বাস্তবিক “ আই লাভ ইউ” বলে তবে সে আজীবন ঘর করার জন্যই বলে।তবে ব্যাতিক্রম হলো, ছ্যাকা পার্টিরা একহাজার আই লাভ ইউ বললেও বুঝবেন আগের জনকে সে কি জন্য ছেড়েছে। তাই আমার কথা শুনে একবার পরীক্ষা করার জন্য হলেও পর্দা করেন। পর্দা বলতে হাতমোজা পা মোজা পড়তে বলছিনা। আপনি শুধু আপনার চাদরটা একটু ঝুলিযে দিয়ে শালীন হন। দেশে এক মুহুর্তে শান্তি আনতে পারেন শুধু আপনারাই । আর তা এই সামান্য পর্দা দিয়েই।অশান্তির মুল কারন কিন্তু আপনার উগ্রতা,সংক্ষিপ্ত পোশাক । আপনি হেটে যান, কিন্তু আপনাকে কেন্দ্র করে যে মার্ডার পর্যন্ত হয় এটা আপনি কল্পনাও করেন না। সামান্য একটু রয়ে সয়ে চলুন। আপনার জন্য পাগল হয়ে যাবে সবাই । তখন আর ভোগের দৃষ্টিতে কেউ দেখবে না। দেখবে সম্মানের দৃষ্টিতে । আপনার মত মেয়েকে বউ হিসেবে পাওয়ার জন্য সিরিয়াল দিবে অনেকেই । পরীক্ষা করেই দেখুন না। বাপের যৌতুকের পয়সা তো বাচবেই বরং যৌতুক পাবে আপনার বাাবা।
আর হ্যা আর একটা কথা বলি,,,,,,>>>>>>>>>
এইযে আফা,,আজকেও ফিস ফিস করে একটা কথা বলি,,,আপনার বুকশেলফে একটা তেলাপোকা আছে,,ভয় পাবেন না।।নকরোজ ছিটিয়ে দিয়েণ।চলে যাবে।।শুধু স্মৃতি রেখে যাবে।
>>>>>>>>>>>>>
৫৫,আজাদ সেন্টার,লেভেল-৭,পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০।
23.3.15/////////////১২.০৯ পি এম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন