জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

রবিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সাংবাদিক নদী হত্যা ও বিশ্ব জুড়ে সাংবাদিক নির্যাতনঃ ঘুরে দাড়ানোর আহবান জাতীয় সাংবাদিক পরিষদের


সাংবাদিক নদী হত্যা ও বিশ্ব জুড়ে সাংবাদিক নির্যাতনঃ ঘুরে দাড়ানোর আহবান জাতীয় সাংবাদিক পরিষদের

  আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেলঃ

সারাদেশে বিগত কয়েক বছরে অনেক সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হত্যা ও নির্যাতনে শিকার হয়েছেন। সাগর রুনী সহ সম্প্রতি নিহত আনন্দ টিভির পাবনা প্রতিনিধি সাংবাদিক সুবর্ণা আক্তার নদী (৩২) নামের এক নারী সাংবাদিক বাড়ির সামনে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার রাত১০টার দিকে জেলার রাধানগরে তার বাসার সামনে কুপিয়ে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওবাউদুল হক।
সুবর্ণা আনন্দ টিভির পাবনা প্রতিনিধি এবং স্থানীয় অনলাইন পোর্টাল ‘দৈনিক জাগ্রত বাংলা’র সম্পাদক ও প্রকাশক।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবাইদুল হক ক্রাইম ডায়রিকে জানান, রাতে কয়েকজন সন্ত্রাসী তার ওপর হামলা চালায়। তারা সুবর্ণার হাতে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান গণমাধ্যমকে বলেন, বাসার কলিং বেল টিপে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তাকে ডেকে বের করে। সুবর্ণা নদী গেইট খোলার সাথে সাথে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়রা সুবর্ণাকে পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান।
পাবনা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক কাজী বাবলা বলেন, প্রত্যক্ষদর্শীরা আমাদের জানিয়েছেন, ১০/১২ জন সন্ত্রাসী কয়েকটি মোটর সাইকেলে এসে তাকে কুপিয়ে দ্রুতবেগে চলে যায়। যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
কেইস স্টাডি -১ঃ
সাংবাদিক নদীর বড় বোন চম্পা জানান, আবুল হোসেনের ছেলে রাজীবের সঙ্গে তিন-চার বছর আগে বিয়ে হয়েছিল সুবর্ণার। বছরখানেক আগে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এর পর সুবর্ণা পাবনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে আদালতে একটি যৌতুক মামলা করেন। এ মামলায় সুবর্ণা তার সাবেক স্বামী রাজীব ও তার বাবা আবুল হোসেনসহ তিনজনকে আসামি করেন।
গতকাল এ মামলার সাক্ষ্য দেয়ার দিন ছিল। এতে সুবর্ণা তার পক্ষে আদালতে সাক্ষ্যও উপস্থাপন করেন। চম্পার দাবি, মামলায় ফেঁসে যাওয়ার আশঙ্কায় আসামিরা পরিকল্পিতভাবে সুবর্ণাকে হত্যা করেছে।
কেইস স্টাডি-২ঃ
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ নিহতের সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনকে আটক করেছে। পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস সাংবাদিকদের জানান, পাবনা পৌর সদরের রাঁধানগর মহল্লায় আদর্শ গার্লস হাইস্কুলের সামনে ভাড়া বাসায় ফেরার পথে বাসার সামনেই কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাকে উপর্যুপরি কুপিয়ে রক্তাক্ত করে পালিয়ে যায়। তাৎক্ষণিক তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে এ হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটন করতে না পারলেও কয়েকটি ইস্যু নিয়ে পুলিশ মাঠে নেমেছে। কিন্তু তদন্তের স্বার্থে এখনই তা প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ পাবনার ইদ্রাল ইউনানি কোম্পানি ও শিমলা ডায়াগনস্টিকের মালিক আবুল হোসেনকে আটক করেছে। পুলিশের দাবি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আবুল হোসেন সুবর্ণার সাবেক শ্বশুর।
সুবর্ণা নদী আনন্দ টিভির পাশাপাশি অনলাইন পোর্টাল দৈনিক জাগ্রতবাংলার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। রাজীবের সঙ্গে বিয়ের আগেও তার আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেই ঘরে তার ৫-৬ বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
সুবর্ণা নদী জেলার আটঘরিয়া উপজেলার একদন্ত গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর মেয়ে। এদিকে নিহতের লাশ পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
এদিকে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে সুবর্ণার দুইটি আইডিতে যেসব তথ্য পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ফেসবুক নিয়ে সমস্যায় ছিলেন তিনি। তবে কী ধরণের সমস্যায় তিনি ছিলেন তার কিছু তিনি প্রকাশ করেননি।
তবে জুলাই মাসের ১৫ তারিখে একটি সংবাদের লিংক শেয়ার করেন সুবর্ণা; যে পোস্টটি তার শেয়ার করা সর্বশেষ ক্রাইম রিপোর্ট। ১৫ জুলাই তার ওই পত্রিকায় ‘পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বিয়ের প্রলোভনে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি সংবাদের লিংকটি তিনি ফেসবুকে শেয়ার করেন।
ওই সংবাদে স্থানীয় ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধির বরাত দিয়ে ভাঙ্গুড়ায় এক যুবক বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে (১৪) বছরের এক অষ্টম শ্রেনির ছাত্রীকে রাতভর ধর্ষণ করেছে; এমন অভিযোগের খবর প্রকাশ করা হয়ে।
খবরে উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়নের পাঁচ বেতুয়ান গ্রামের এক কিশোরীকে পার্শ্ববর্তী বেতুয়ান ফকিরপাড়া গ্রামের ঘাট মাঝি আবু সাম এর ছেলে সুজনের (২০) প্রেমের সম্পর্কের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করা হয়।
ওই খবরে বলা হয়েছে, ‘প্রেমিক সুজন ফোন করে প্রেমিকা কিশোরীকে বিয়ে করবে বলে জানায় এবং কিশোরীকে বাড়ি থেকে টাকা আনতে বলে। প্রেমিকের কথা মতো কিশোরী বাড়িতে থাকা ৩০ হাজার টাকা নিয়ে প্রেমিকের কাছে যায়।
এসময় প্রেমিক তার বন্ধু নাঈম ও শাহাবুদ্দিনের সহযোগিতায় পার্শ্ববর্তী উল্লাপাড়া উপজেলার বাঘমাড়া বেতকান্দী গ্রামে তার খালার বাড়িতে যায়। এরপর লম্পট প্রেমিক তার খালার বাড়িতে প্রেমিকা কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সারারাত ধর্ষণ করে।
পরদিন সকালে প্রেমিক কাজী ডেকে আনার কথা বলে কিশোরী প্রেমিকার কাছে থাকা ওই টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়। পরে প্রেমিকের খালার পরিবার কিশোরীকে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়।
এরপর ধর্ষণের শিকার কিশোরী তার পরিবারকে বিষয়টি জানালে স্থানীয় গ্রাম প্রধান ও নেতাকর্মীদের জানায় কিশোরীর পরিবার।’
এদিকে সুবর্ণার তার পুরাতন আইডি ‘Shobarna Nodi’ থেকে গত গত ১২ আগস্ট একটি পোস্ট দেন; যেখানে ‘সুবর্ণা নদী’ নামের আরেকটি আইডিতে বন্ধুতের ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠাতে বলেছিলেন।
‘সুবর্ণা নদী’ নামের নতুন আইডির লিংটি তিনি পুরাতন আইডিতে পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘আমার এই আইডিতে একটু প্রব্লেম হয়েছে। সবাই আমার এই আইডিতে রিকুয়েস্ট পাঠান লিংক দেওয়া আছে…’
কেইস স্টাডি-৩ঃ
সুবর্ণা আক্তার নদী মৃত্যুর আগেই তার মা ও মেয়েকে হামলাকারীদের নাম বলে গেছেন। সাবেক স্বামী রাজীব ও রাজীবের সহকারী মিলনসহ কয়েকজন তাকে কুপিয়েছেন বলে হাসপাতালে আহতাবস্থায় জানিয়েছিলেন সুবর্ণা আক্তার।
বুধবার সকালে সুবর্ণার মা মর্জিনা বেগম বলেন, মেয়ে মৃত্যুর আগে হাসপাতালে হামলাকারীদের নাম আমাদের জানিয়ে গেছে। রাজীব ও তার সহকারী মিলনসহ কয়েকজন তাকে কুপিয়েছে। আমার মেয়ে তাদের চিনেছিল। র‌্যাব ও পুলিশকে আমি সব তথ্য জানিয়েছি। নিহত সুবর্ণার মেয়ে জান্নাতও (৭) একই তথ্য পুলিশকে জানিয়েছে। এদিকে এ ঘটনায় বুধবার সকালে নদী হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে পাবনা শহরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে সাংবাদিকসহ সর্বস্তরের মানুষ। পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে। মা মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে হত্যা মামলাটি করবেন। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আমরা সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। তবে খুব শিগগির আমরা মূল হোতাদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করতে পারব।
মাঠে নেমেছে পুলিশঃ
তিনি বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে এ হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটন করতে না পারলেও কয়েকটি ইস্যু নিয়ে পুলিশ মাঠে নেমেছে। কিন্তু তদন্তের স্বার্থে এখনই তা প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ পাবনার ইদ্রাল ইউনানি কোম্পানি ও শিমলা ডায়াগনস্টিকের মালিক আবুল হোসেনকে আটক করেছে। পুলিশের দাবি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আবুল হোসেন সুবর্ণার সাবেক শ্বশুর।
সুবর্ণা নদী আনন্দ টিভির পাশাপাশি অনলাইন পোর্টাল দৈনিক জাগ্রতবাংলার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। রাজীবের সঙ্গে বিয়ের আগেও তার আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেই ঘরে তার ৫-৬ বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
সুবর্ণা নদী জেলার আটঘরিয়া উপজেলার একদন্ত গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর মেয়ে। এদিকে নিহতের লাশ পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
রাজপথে সাংবাদিক সমাজঃ
নারী সাংবাদিক সূবর্ণা আক্তার নদী হত্যার ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জাতীয় সাংবাদিক পরিষদের চেয়ারম্যান ও ক্রাইম ডায়রির সম্পাদক ও প্রকাশক আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেল। তিনি দ্রুত হত্যাকারী আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদানের দাবী জানান।
এছাড়া এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে ঢাকাস্থ পাবনা জার্নালিস্ট ফোরাম, ঢাকা (পিজেএফ)। একই সঙ্গে পিজেএফ সুবর্ণা নদীর প্রকৃত খুনিদের খুঁজে বের করে অবিলম্বে গ্রেফতার ও খুনিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী জানিয়েছে।
এদিকে বুধবার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে সুবর্ণা হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন পাবনায় কর্মরত সংবাদকর্মীরা। এতে প্রায় শতাধিক সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল ইসলাম রবি, পাবনা সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান, সম্পাদক শহিদুর রহমান শহীন, প্রেসক্লাব সম্পাদক আঁখিনূর ইসলাম রেমন, সাবেক সম্পাদক এ বি এম ফজলুর রহমান, সময় টিভির প্রতিনিধি এস এ আসাদ প্রমুখ।
এসময় বক্তরা প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রকৃত জড়িতদের গ্রেফতার করে দৃষ্টানন্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে আহ্বান জানান। নতুবা বৃহত্তর কর্মসূচি দেওয়ার কথা বলে হুঁশিয়ারি দেন।
এঘটনায় নিন্দা ও দোষীদের শাস্তি প্রদানের দাবী জানিয়েছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম।
সুবর্ণা পাবনার একদন্ত ইউনিয়নের বাড়ইপাড়া গ্রামের মৃত আয়েব আলীর মেয়ে। তার পাঁচ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
সাংবাদিকরা নির্যাতিত ও হত্যার শিকার সারা বিশ্বে।
কেইস স্টাডি-৪ঃ
মেক্সিকোর পর্যটন নগরী কানকুনে একজন টেলিভিশন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। তার অফিস কর্তৃপক্ষ একথা জানিয়েছে। গণমাধ্যম কর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ মেক্সিকোতে এই নিয়ে চলতি বছর ১৮ সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
জ্যাভিয়ার এনরিক রদ্রিগুয়েজ ভালাদারেস নামের ওই সাংবাদিক চ্যানেল-১০ এর ক্যামেরাম্যান ও সাংবাদিক ছিলেন।
এনরিকের অফিস থেকে বলা হয়েছে, তার পরিবার তার মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন। কানকুনের খবরে বলা হয়েছে, নগরীর মধ্যাঞ্চলে অপর এক ব্যক্তির সাথে হেঁটে যাওয়ার সময় তাকে গুলি করা হয়। স্থানীয় কর্মকর্তারা এখনো এই ব্যাপারে কিছু জানাননি। চলতি বছর এই এলাকায় ভ্যালাডেরেসকে নিয়ে দুই জন সাংবাদিক সহিংস হামলায় নিহত হলেন। এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্র থেকে খুব একটা দূরে নয়। গত বছর মেক্সিকোতে ১১ সাংবাদিক নিহত হন। এছাড়া সম্প্রতি কাশ্মিরের বিখ্যাত সাংবাদিক বুখারী হত্যার ঘটনাও ঘটেছে। এসব ঘটনায় সাংবাদিক সমাজের ঐক্যের গুরুত্ব স্পষ্ট।
ক্রাইম ডায়রি//জাতীয়
FacebookTwitterGoogle+PinterestEmailLinkedIn
https://www.facebook.com/TheCrimeDiary/