জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

https://www.facebook.com/pages/National-weeklycrime-diary/639786429398358?ref=hl

>>>>>>>>>>>>>>>>>হুঁ,,ছ্যাকা খেলেই ষ্টাটাস<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
মানুষের মন,,বোঝে কোন জন? কখন কি বলে ,কি করে ,নিজেরাও বোঝেনা।।। ছ্যাকা পার্টিরা ছ্যাকা দিয়ে এমনভাবে বলে যে তারা ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাসের পর ষ্ট্যাটাস >>আবুল তুমি ফিরে এসো,,এই জড়িনা,,অন্য কারো প্রেমে পড়িনা,,আবার তোমার জন্য মরিওনা।। এমন এমন কথা। আবার অনেকে সাজে দার্শনিক,,,এ্যারিষ্টটল টাইপের কিছু কথা পায়জামায় গুজে রাখা চোথা বের করে দেখে দেখে নকল করে। হায়রে মানুষ। অনেকে তার কসমেটিকস সৌন্দর্যের প্রভাব বিস্তার করার জন্য পোজ মারে।।। একবার একজন ভদ্রমহিলা ডাক্তোরের কাছে গেলেন ওজন মাপতে। ওজন হলো ৮০ কেজি। পরদিন বৃষ্টিতে ভিজে যাবার পর একই ডাক্তার ওজন মাপলেন ৬০ কেজি। ২০ কেজি প্রসাধনীর ভারে নুয়ে পড়া সৌন্দর্য দেখে বিমুগ্ধ হয়না আর প্রেমিক প্রবর। তখনই শুরু হয় বানী চিরন্তনি।।আর মিয়াভাই,প্রেমিক মহল; তেল দিতে দিতে এমন অবস্থা যে কুৎসিৎ কদাকার যাকে তাকে বলছে রঙিন চোখে,,
ওগো তুমি তো অস্পরী,,,
তোমার প্রেমে পাগল আমি
মনে হয় যায় মরি।।
এভাবে এগিয়ে চলছে আমি তুমি তুমি আমি দুনিয়ার ভুমি।। মেয়েরা আর খোজেনা ভাল স্বামী।শুধু দেখে পকেট টা কত নামী।।।তাদের মনে খবর জানেন শুধু অন্তর্যামী।
>>তবুও ওরা আমার মা
ওরা আমার বোন,
ওদের ভালই সবার ভাল
বানী চিরন্তন।।।।।
নরম,গরম ,শরমের মিশ্রন।
ওরা ঠিক দামী ।।
ঠিক তুলতুলে,দুলদুলে,ফুলফুলে।
অশ্রু সজল।
চোখ টলমল।
ঢেকে রাখার সংস্কৃতি ওরা জানে,,মানে।।
শুধু মানিনা আমরা।।
অস্থির চঞ্চল।।।
আমাদের চাওয়াই ওদের দেওয়া।।
ভুলে কেন যায় মোর বল????
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেল
৫৫,আজাদ সেন্টার,লেভেল-৭,ঢাকা-১০০০। ১৫/৩/১৫////৫ পিএম

https://www.facebook.com/pages/National-weeklycrime-diary/639786429398358?ref=hl
 >>>>>>>>>>>>>>>আজে বাজে চিন্তাভাবনা>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
ভালবাসা কথাটার সাথে অর্থের মারাত্বক একটা সুসম্পর্ক আছে।।অর্থ ছাড়া ভাল কোন বাসা কিংবা ভালবাসা কোনটাই মেলেনা।হতে পারে সেটা বোনের মত,ভাইয়ের মত,,কিংবা পরিবারের কোন আপনজন কিংবা অর্ধাঙ্গিনি পর্যন্ত। আবেগময় ভালবাসার সে যে কি রুপ!! জোয়ারভাটা এরা আসলে দেখেনি। নির্ঘাত হারিয়ে যাবে,এই আমি বললুম,লিখে রাখুন।।।অনেক পরীক্ষা করে দেখলাম,,যে সম্পর্কই পাততে যান,,টাকার প্রশ্নটা চলে আসে। সবাই টাকা চায়। তাই আমিও ঠিক টাকাকেই ভালবেসে ফেললাম। বুঝতে পেরেছি এত দিনে টাকা থাকলে কাকের কোন সমস্যা নেই। এফবিতে যে কয়জনকে ভালজেনেছি সবাই মেসেজ করেছে ভাই টাকা দিতে পারবেন।বোকার মত ফাঁদে পড়ে কয়েকজনকে দিয়েছি।আবার বোকার মত কয়েকজনকে দিতেও চেয়েছি।।গাজীপুরের একজনের জন্য টাকা নিয়ে রাস্তায় দাড়ালুম। মারাত্বক বিপদ।বাবা না কে যেন হসপিটালে। সাদকা করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইলাম না।তাই হাত বাাড়ালাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে যেখানে পাওয়া গেল তা হলো সে ডেটিং করছে ধুমছে। সে বলল যা তার উত্তরও আমি দিয়েছি তা। কিন্তু দেখলাম তারা অন্য কারও সাথে গভীর রিলেশন নিয়ে ব্যস্ত। ।।আমার নিকট থেকে টাকা নিবে ,,,আর অন্যে র সাথে গভীর রিলেশন রাখবে।।। শালার উড়নচন্ডীর দল।প্রেমের সংজ্ঞাে এখন বিয়ের পর এমন হবে--->>>
পুরুষ: আমিও তোমাকে…
নারী: আমি বহুদিন ধরে স্বপ্ন দেখে এসেছি, এই দিনটির…
পুরুষ: এই জীবনে এর চেয়ে তীব্রভাবে আর কিছু চাইনি আমি…
নারী: তোমার সবাই রাজি হবে তো?
পুরুষ: আমার পক্ষের কাউকে নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। তোমার দিক থেকে কেউ বিরোধিতা না করলেই হলো…
নারী: আমার পক্ষের সবাই বহু আগে থেকেই রাজি…
পুরুষ: চমত্কার…
নারী: অবশেষে তুমি আর আমি…
পুরুষ: হ্যাঁ, চলো, যাওয়া যাক…
নারী: চলো…
তারা দুজন চলল ডিভোর্সের কাগজপত্র জমা দিতে। -
>>>>>>>>>>>>
আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেল
৫৫,আজাদ সেন্টার,লেভেল৭,ঢাকা -১০০০
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেলের পর্দা ভাবণা<<<<<<<<<<<<<<
“ ছ্যামরার ঢং দেইখা বাঁচিনা”
রাজার ছোট মেয়ের কথা মনে আছে ভাই।।সেই রাজার মেয়ে।বড় দুই মেয়ে,, কেউ বলেছিল চিনি মত ভালবাসি,কেউ তার চেয়ে কড়া মিষ্টি কিছুর মত ভালবাসি বলেছিল। কিন্তু ছোট মেয়ে বলেছিল নুনের মত ভালবাসি। আমিও তাই বলি নুনের মত সুন্দর ।আমার কথা শুনে ভেংচি কাটে অনেকেই।আবার অনেকে বলে ঢং দেইখা বাচিনা। আমি হাসি । মিচকি মিচকি হাসি। যে হাসি মিচকে শয়তান রা হাসে গভীর রাতে। সারাদিন মানুষের ক্ষতির চিন্তা করে রাতে আদিম উল্লাসের সেই মিচকি হাসি।ইদানিং কালে অনেকেই ফেসবুকে বেহায়া,নির্লজ্জতা নিয়ে নানা মন্তব্য করছেন।তার পরিবারকে ঠিক করার কথা,তার বৃহত্তর পরিবারের সদস্যদের মেয়েদের ঠিক করার কথা আগে স্মরন করিয়ে দিয়ে বলতে চা্য়,,আপনার চেতনা আমাকে নাড়া দেয়। আমিও তো প্রায়ই লিখি।কিন্তু লিখতে গিয়ে আসলে শিখি।সেটা হলো আমার বোন যারা একেবারে; অর্থে ,শৌর্যে ,প্রাচুর্যে একেবারে কম নয় ।কিন্তু পর্দা করেই ,তারা আধুনিকতা মেনে চলে।ফিস ফিস করে একটা সত্যিকথা বলি,,,,আফারা আপনি কিন্তু মোটেও তেমন সুন্দর নন। যারা আপনাকে তেল দেয় , তারা আপনাকে শর্ট পোশাকে দেখে পাগল হয়ে বলে।।আসলে আপনার মনটা হয়তো বা ভাল।যা আপনার লেখায় বোঝা যায়।।।তারপরেও নিন্দা তো আর করতে পারিনা, তাই বলি আপনি নুনের মতসুন্দর।।।।সেই রাজার মেয়ের গল্পের নুনের মত.....।।আর একটা ব্যাপার হলো ওয়েষ্টান কালচারে মেয়েরা পরিধান করে ছেলেদের পোশাক,আর ছেলেরা পরিধান করে মেয়েদের মত পর্দার পোশাক। মেয়েরা প্রচন্ড শীতেও প্রায় ন্যাংটো হয়ে দেহ প্রদর্শন করে। কারন, সেখানে ছেলেরাই সবচেয়ে বেশি দামী। আর ছেলেদের কোর্টটাই মেয়েদের বোরখাকেও হার মানায়। সেদেশে ছেলেদেরে কিনে নেয় মেয়েরা। আর এদেশে কিছুদিন আগে মেয়েদের বিয়ে করতে হলে পণ দিতে হতো। আর এখন ছেলাকলার মত হওয়ায়, উল্টো ওয়েষ্টার্ন ছেলেদের মত ছেলেদের যৌতুক দিয়ে কিনে নিতে হচ্ছে। তাইগো বলি,,হে আমার নরম হৃদয়ের পবিত্র মনের বোনেরা, সত্যি কথা বলি, আমিও তো একজন ছেলে। আমি নিজেও মেয়েদের সংক্ষিপ্ত পোশাকে দেখলে তাদের গিলে ফেলি। কিন্তু বিয়ের কথা বললে একজন পর্দানশীন নারীকেই কল্পনা করি। হয়ত জানেননা,,নারীদের চেয়ে বর্তমানে পুরুষের সংখ্যা অনেক কম। তারপরও মেয়ে কর্তৃক স্বামী ত্যাগের পরিমান বর্তমানে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ। যে কারনে নারীর পরিমান বাড়ছে। পুরুষ বাড়ছে না। এই হট যৌবণ নিয়ে একাকী কাটাবেন দীর্ঘ সময়? পাত্র পাবেননা। কারন এটা ওয়েষ্টান দেশ নয়। পুরুষ আপনার সাথে যতেই প্রেম করুক,আনন্দ করুক। বিয়ের সময় সে অবশ্যই একজন পর্দান নারীই যোগারের চেষ্টা করবে। ঐ যে বলেছিলাম না একটা কথা, পুরুষরা যদি ”আই লাভ ইউ” বলে বুঝবেন, এটা বছর খানেকের আবেগ। কারন সে আপনাকে ভোগ করার পর মনে করবে যে, বিয়ের আগে যে আমাাকে সব দিল সে না জানি, আবার আর কারো সাথে কিছু করেছে কিনা? কিংবা পরেও যে আবার আরেকজনের সাথে এটা করবে না এমন এমন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি দুষ্টুচক্রের অনেককে এমন বলতে শুনেছি এবং শেষ পর্যন্ত অন্য জায়গায় বিয়েও করতে দেখেছি। আর কোন মেয়ে যদি বাস্তবিক “ আই লাভ ইউ” বলে তবে সে আজীবন ঘর করার জন্যই বলে।তবে ব্যাতিক্রম হলো, ছ্যাকা পার্টিরা একহাজার আই লাভ ইউ বললেও বুঝবেন আগের জনকে সে কি জন্য ছেড়েছে। তাই আমার কথা শুনে একবার পরীক্ষা করার জন্য হলেও পর্দা করেন। পর্দা বলতে হাতমোজা পা মোজা পড়তে বলছিনা। আপনি শুধু আপনার চাদরটা একটু ঝুলিযে দিয়ে শালীন হন। দেশে এক মুহুর্তে শান্তি আনতে পারেন শুধু আপনারাই । আর তা এই সামান্য পর্দা দিয়েই।অশান্তির মুল কারন কিন্তু আপনার উগ্রতা,সংক্ষিপ্ত পোশাক । আপনি হেটে যান, কিন্তু আপনাকে কেন্দ্র করে যে মার্ডার পর্যন্ত হয় এটা আপনি কল্পনাও করেন না। সামান্য একটু রয়ে সয়ে চলুন। আপনার জন্য পাগল হয়ে যাবে সবাই । তখন আর ভোগের দৃষ্টিতে কেউ দেখবে না। দেখবে সম্মানের দৃষ্টিতে । আপনার মত মেয়েকে বউ হিসেবে পাওয়ার জন্য সিরিয়াল দিবে অনেকেই । পরীক্ষা করেই দেখুন না। বাপের যৌতুকের পয়সা তো বাচবেই বরং যৌতুক পাবে আপনার বাাবা।
আর হ্যা আর একটা কথা বলি,,,,,,>>>>>>>>>
এইযে আফা,,আজকেও ফিস ফিস করে একটা কথা বলি,,,আপনার বুকশেলফে একটা তেলাপোকা আছে,,ভয় পাবেন না।।নকরোজ ছিটিয়ে দিয়েণ।চলে যাবে।।শুধু স্মৃতি রেখে যাবে।
>>>>>>>>>>>>>
৫৫,আজাদ সেন্টার,লেভেল-৭,পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০।
23.3.15/////////////১২.০৯ পি এম
বলি আমরা মানুষ,
গাহি শুধু মানুষেরই জয়গান,,,
উচু নিচু বিভেদ নয়,,
সব মানুষই মোরা এক সমান।।।
এসো আমরা বিদ্রোহ করি,,,,
অসমতা ভেদী,,,
শুধু সাম্যের কথা বলি,,,,,,,
সততার পথে দুর্বার মোরা ,,
এক সাথে পথ চলি।।।
বন্ধুত্বের দাবী করলেই বন্ধু হওয়া যায়না।।।বন্ধু হতে হলে মানুষ হতে হবে।।।মানুষই শুধু বন্ধুত্ব করতে পারে।।।।সমাজে একটু ভাল পজিশনে গেলেই তার ষ্ট্যাটাস পরিবর্তিত হয়ে যায়। পিছনে ফিরে তাকায় না। গরীব বন্ধুদের আর সে মানুষই মনে করেনা।।।মনে করে তার ষ্ট্যাটাসওয়ালা্রাই তার বন্ধু হতে পারে শুধু। আরে সবাইকেবন্ধু বানান।। কাাতারে কাতারে মানুষ আপনার পাশে দাড়াবে আপনার বিপদে।
>>>>>>>>>
আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেল
৫৫,আজাদ সেন্টার,লেভেল-৭,পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০।
https://www.facebook.com/atikullah.arefin
অগোছালো পেতে যোগাযোগ করুন--ঢাকা বুক কর্নার,পুরানা পল্টন ঢাকা। 01917-206504



https://www.facebook.com/atikullah.arefinক্রাইম ডায়রি পেতে যোগাযোগ করুন-০১৯৭১-৪৭২৫১১