জাতীয় সাপ্তাহিক ক্রাইম ডায়রি একটি অপরাধ বিষয়ক পত্রিকা।।

national weeklycrime diary

national weeklycrime diary
ক্রাইম ডায়রি(জাতীয় সাপ্তাহিক, অনলাইনদৈনিক, অনলাইন টেলিভিশন ও অপরাধ গবেষণা )

সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪


শেরপুরে পানিতে ডুবে নবম শ্রেনীর ছাত্রের মৃত্যু
জাকির হোসেন রণি,শেরপুর,বগুড়া সংবাদদাতাঃ
 বগুড়ার শেরপুরে রবিবার বেলা ৪টায় করতোয়া নদীতে ডুবে ইমরান হোসেন (১৭) নামের এক স্কুল ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ইমরান শেরপুর উপজেলার গাড়ীদহ ইউনিয়নের রণবীরবালা গ্রামের মৎস্য ব্যবসায়ী খবির উদ্দিনের ছেলে ও শালফা টেকনিক্যাল কলেজের নবম শ্রেনীর ছাত্র।
জানা গেছে, রবিবার দুপুর ২টার দিকে ইমরান তার কয়েক বন্ধুর সাথে করতোয়া নদীতে গোসল করতে যায়। সেখানে ব্রীজ থেকে লাফ দেবার এক পর্যায়ে সে পানিতে তলিয়ে যায়। দুই ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে স্থানীয় লোকজন ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তার নিথর দেহ উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তৃব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪


এ অশ্লীলতার শেষ কোথায়?????
খোঁজ রাখুন না হলে আপনার পরিবারের কারো সাথে দেখা হয়ে যাবে অশ্লীল অবস্থায়। তখুন কি হবে আপনার অবস্থা?????????????????



Photo: এ অশ্লীলতার শেষ কোথায়?????
খোঁজ রাখুন না হলে আপনার পরিবারের কারো সাথে দেখা হয়ে যাবে অশ্লীল অবস্থায়। তখুন কি হবে আপনার অবস্থা?????????????????
করুণ অবস্থা সামাজিকতারঃ ঘুমিয়ে আছেন তো,,,,
অপেক্ষা করুন কখন আপনার মেয়ে ,মা,কিংবা বোনকে না দেখা যায় এ অবস্থায়

প্রেম ভালোবাসা আদিম ব্যাপার হলেও একসময় এর শালীনতা ছিল ,রাখঢাক ছিল। এখন প্রেম মোড় নিয়েছে যৌণতার দিকে। এর জন্য দায়ী পিতামাতারা । তারা তাদের মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষা না দিয়ে বিয়ে দিতে নারাজ। মেয়ে পরিশ্রমের চেয়ে ফ্যাট গ্রহন করে বেশি । ফলে তাদের ঘুমন্ত সেক্সও বেশি। তারা ছেলেদের সাথে কোনরকমে সম্পর্ক করতে পারলে বেশি আবেগী হয়ে উঠে। ছেলেরা এর সুযোগ নেয়। সুযোগ তৈরি করে দেয় মেয়েরা। রিক্সা্য় প্রকাশ্যে চুমো খাওয়া কিংবা স্তনে হাত দিয়ে ঢলাঢলি িএখন প্রকাশ্য ব্যাপার। আদিম যুগ কিংবা অন্ধকারের যুগেও এমন ছিলনা।তখন খারাপ কাজহলে একটু রাখঢাক ছিল। এখন পার্ক,ক্যাম্পাস,রিক্স্রা এমনকি লিভটুগেদার ইত্যাদি মাধ্যমেও চলছে যৌনতার রমরমা অবস্থান।
আশংকাজনক হারে বাড়ছে সাইবার ক্রাইম। এর শিকার হচ্ছে গৃহবধূ, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া তরুণীরা। প্রতারণার মাধ্যমে এদের ব্যক্তিগত ও গোপনীয় ছবি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে অনলাইন জগতে।

অবস্থা কখনো কখনো এমন চরম পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে যে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন।

এরকমই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছেন এক ঢাবি ছাত্রী। ফেইসবুকে প্রেম করে বখাটের প্রেমিকের কাছে সব হারিয়ে আজ ওই ছাত্রী সর্বস্বান্ত।

সাইবার ক্রাইমের অভিশাপ যে কতটা ভয়ানক হতে পারে তার উদাহরন এই ঢাবি শিক্ষার্থী মিরা (ছদ্মনাম)। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সে।

ওই ছাত্রী এক সাক্ষাৎকারে জানান নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া নানান ভুল সম্পর্কে। আর এ থেকে সচেতন হতে পারেন অন্য ছাত্রীরা।

ছাত্রীর বর্ণনায় জানা যায়, প্রথমে এক ছেলের সঙ্গে ফেইসবুকে পরিচয় হয়। এরপরে বন্ধুত্ব। ঘোরাফেরা ও রোমান্স। এক সময় সুযোগ বুঝে ঐ যুবক তার সাথে কিছু অন্তরঙ্গ ছবি তুলে রাখে। এরপর ফেইসবুকে তা ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে মেয়েটিকে বিয়েতে বাধ্য করে।

ভোগান্তির শিকার মিরা জানান, ‘আমার বাবা-মা ঐ যুবক কে অনলাইনে ছবিগুলো না ছাড়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু সে আমার বাবা-মাকে চাপ দিতে থাকে। আমাকে তার সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য তাড়া দেয়। অন্যথায় সকল আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে। এরই প্রেক্ষিতে আমার পরিবার তার সাথে আমাকে বিয়ে দেন’।

ঘটনার শেষ এখানে নয়। বিয়ের পর মিরা জানতে পারে ছেলেটি নেশাগ্রস্ত। একাধিক মেয়ের সাথে তার সম্পর্ক রয়েছে। সে প্রতিনিয়তই নেশা করে। রাতে তাকে মারধর করতো। মিরা তালাকের সিদ্ধান্ত নিলে ছেলেটি দাম্পত্য জীবনের একাধিক গোপন ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মিরা।

তিনি বলেন, ‘বিয়ে করেও যেহেতু সমাধান হল না। এখন তো আর কোন সমাধান নেই। কোথায় যাব? কার কাছে যাব? তাই আমি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেই। মারাই যেতাম কিন্তু ভাগ্য জোড়ে বেঁচে গেছি’।

এভাবে প্রতিনিয়ত সাইবার ক্রাইমের শিকার হতে হচ্ছেন বিভিন্ন তরুণীরা। দৈনিক সংবাদপত্রগুলো ঘাটলেই তার প্রমান মিলে।
Photo: করুণ অবস্থা সামাজিকতারঃ ঘুমিয়ে আছেন তো,,,,
অপেক্ষা করুন কখন আপনার মেয়ে ,মা,কিংবা বোনকে না দেখা যায় এ অবস্থায়

প্রেম ভালোবাসা আদিম ব্যাপার হলেও একসময় এর শালীনতা ছিল ,রাখঢাক ছিল। এখন  প্রেম মোড় নিয়েছে যৌণতার দিকে। এর জন্য দায়ী পিতামাতারা । তারা তাদের মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষা না দিয়ে বিয়ে দিতে নারাজ। মেয়ে পরিশ্রমের চেয়ে ফ্যাট গ্রহন করে বেশি । ফলে তাদের ঘুমন্ত সেক্সও বেশি। তারা ছেলেদের সাথে কোনরকমে সম্পর্ক করতে পারলে বেশি আবেগী হয়ে উঠে। ছেলেরা এর সুযোগ নেয়। সুযোগ তৈরি করে দেয় মেয়েরা। রিক্সা্য় প্রকাশ্যে চুমো খাওয়া কিংবা স্তনে হাত দিয়ে ঢলাঢলি িএখন প্রকাশ্য ব্যাপার। আদিম যুগ কিংবা অন্ধকারের যুগেও এমন ছিলনা।তখন খারাপ কাজহলে একটু রাখঢাক ছিল। এখন পার্ক,ক্যাম্পাস,রিক্স্রা এমনকি লিভটুগেদার ইত্যাদি মাধ্যমেও চলছে যৌনতার রমরমা অবস্থান।
আশংকাজনক হারে বাড়ছে সাইবার ক্রাইম। এর শিকার হচ্ছে গৃহবধূ, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া তরুণীরা। প্রতারণার মাধ্যমে এদের ব্যক্তিগত ও গোপনীয় ছবি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে অনলাইন জগতে।

অবস্থা কখনো কখনো এমন চরম পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে যে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন।

এরকমই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছেন এক ঢাবি ছাত্রী। ফেইসবুকে প্রেম করে বখাটের প্রেমিকের কাছে সব হারিয়ে আজ ওই ছাত্রী সর্বস্বান্ত।

সাইবার ক্রাইমের অভিশাপ যে কতটা ভয়ানক হতে পারে তার উদাহরন এই ঢাবি শিক্ষার্থী মিরা (ছদ্মনাম)। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সে।

ওই ছাত্রী এক সাক্ষাৎকারে জানান নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া নানান ভুল সম্পর্কে। আর এ থেকে সচেতন হতে পারেন অন্য ছাত্রীরা।

ছাত্রীর বর্ণনায় জানা যায়, প্রথমে এক ছেলের সঙ্গে ফেইসবুকে পরিচয় হয়। এরপরে বন্ধুত্ব। ঘোরাফেরা ও রোমান্স। এক সময় সুযোগ বুঝে ঐ যুবক তার সাথে কিছু অন্তরঙ্গ ছবি তুলে রাখে। এরপর ফেইসবুকে তা ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে মেয়েটিকে বিয়েতে বাধ্য করে।

ভোগান্তির শিকার মিরা জানান, ‘আমার বাবা-মা ঐ যুবক কে অনলাইনে ছবিগুলো না ছাড়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু সে আমার বাবা-মাকে চাপ দিতে থাকে। আমাকে তার সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য তাড়া দেয়। অন্যথায় সকল আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে। এরই প্রেক্ষিতে আমার পরিবার তার সাথে আমাকে বিয়ে দেন’।

ঘটনার শেষ এখানে নয়। বিয়ের পর মিরা জানতে পারে ছেলেটি নেশাগ্রস্ত। একাধিক মেয়ের সাথে তার সম্পর্ক রয়েছে। সে প্রতিনিয়তই নেশা করে। রাতে তাকে মারধর করতো। মিরা তালাকের সিদ্ধান্ত নিলে ছেলেটি দাম্পত্য জীবনের একাধিক গোপন ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মিরা।

তিনি বলেন, ‘বিয়ে করেও যেহেতু সমাধান হল না। এখন তো আর কোন সমাধান নেই। কোথায় যাব? কার কাছে যাব? তাই আমি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেই। মারাই যেতাম কিন্তু ভাগ্য জোড়ে বেঁচে গেছি’।

এভাবে প্রতিনিয়ত সাইবার ক্রাইমের শিকার হতে হচ্ছেন বিভিন্ন তরুণীরা। দৈনিক সংবাদপত্রগুলো ঘাটলেই তার প্রমান মিলে।
                             ভেজাল ঔষধ ঃ
ঔষধ খেলেও কাজ হয়না যে কারনে..

ক্রাইম ডায়রি ডেস্ক ঃ
ময়দা আর চিনি। এই দুইয়ে তৈরি হয় ট্যাবলেট! বোতলের গায়ে মোড়ক লাগালেই মেয়াদোত্তীর্ণ সিরাপ হয়ে যায় নতুন। ওষুধ যত পুরনোই হোক না কেন, মোড়ক বদলের সঙ্গে সঙ্গেই বদল হয়ে যায় মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখও। এটিই চট্টগ্রামের ফার্মিক ল্যাবরেটরিজের ওষুধ বানানোর কায়দা! অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ওষুধ উৎপাদন এবং অনুমোদনবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধকে নতুন বলে বাজারজাত করার দায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার এ কারখানাটিকে সিলগালা করে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে জরিমানা করা হয়েছে দুই লাখ টাকা। এ ঘটনায় দুপুরে নয়জনকে আটক করা হলেও কারখানার প্লান্ট ম্যানেজার সাধন বিশ্বাসকে দুই বছরের কারাদ দিয়ে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছেজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান সমকালকে বলেন, 'ওষুধ প্রশাসনের নিবন্ধন ছাড়া এ প্রতিষ্ঠানটি ওষুধ তৈরি করছিল। নোংরা পানিতে পুরনো বোতল ধুয়ে তারা পুনরায় ব্যবহার করে আসছে, তাই কারখানাটি সিলাগালা এবং এর এক কর্মকর্তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারখানার মালিককে খোঁজা হচ্ছে।'
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী র‌্যাব-৭-এর এএসপি এসএম মোবাশ্বের হোসাইন জানান, এখানে উৎপাদিত অনেক ওষুধের অনুমোদন নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ ট্যাবলেট খোসা ছড়ানোর পর ফের নতুন খোসায় ঢুকিয়ে তা বাজারজাত করা হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সাধন বিশ্বাস জানান, ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন নিয়ে এবং সব নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে এখানে ওষুধ উৎপাদন করা হচ্ছে। যেসব ওষুধের অনুমোদন নেই বলা হচ্ছে সেগুলোর অনুমোদনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আর মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধগুলো ফেলে দেওয়ার জন্যই সেখানে জমানো হয়েছে।
নগরীর দক্ষিণ খুলশী জাকির হোসেন রোডের খুলশী মার্টের পেছনে একটি পাঁচতলা ভবনে কারখানাটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। ডা. আহমেদ রবিন ইস্পাহানী নামের এক ব্যক্তি এ কারখানার মালিক বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরেজমিনে দেখা যায়, ওই পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রশাসনিক ও মান নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।
Photo: ভেজাল ঔষধ ঃ 
ঔষধ খেলেও কাজ হয়না যে কারনে..
ক্রাইম ডায়রি ডেস্ক ঃ
ময়দা আর চিনি। এই দুইয়ে তৈরি হয় ট্যাবলেট! বোতলের গায়ে মোড়ক লাগালেই মেয়াদোত্তীর্ণ সিরাপ হয়ে যায় নতুন। ওষুধ যত পুরনোই হোক না কেন, মোড়ক বদলের সঙ্গে সঙ্গেই বদল হয়ে যায় মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখও। এটিই চট্টগ্রামের ফার্মিক ল্যাবরেটরিজের ওষুধ বানানোর কায়দা! অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ওষুধ উৎপাদন এবং অনুমোদনবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধকে নতুন বলে বাজারজাত করার দায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার এ কারখানাটিকে সিলগালা করে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে জরিমানা করা হয়েছে দুই লাখ টাকা। এ ঘটনায় দুপুরে নয়জনকে আটক করা হলেও কারখানার প্লান্ট ম্যানেজার সাধন বিশ্বাসকে দুই বছরের কারাদ দিয়ে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছেজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান সমকালকে বলেন, 'ওষুধ প্রশাসনের নিবন্ধন ছাড়া এ প্রতিষ্ঠানটি ওষুধ তৈরি করছিল। নোংরা পানিতে পুরনো বোতল ধুয়ে তারা পুনরায় ব্যবহার করে আসছে, তাই কারখানাটি সিলাগালা এবং এর এক কর্মকর্তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারখানার মালিককে খোঁজা হচ্ছে।'
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী র‌্যাব-৭-এর এএসপি এসএম মোবাশ্বের হোসাইন জানান, এখানে উৎপাদিত অনেক ওষুধের অনুমোদন নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ ট্যাবলেট খোসা ছড়ানোর পর ফের নতুন খোসায় ঢুকিয়ে তা বাজারজাত করা হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সাধন বিশ্বাস জানান, ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদন নিয়ে এবং সব নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে এখানে ওষুধ উৎপাদন করা হচ্ছে। যেসব ওষুধের অনুমোদন নেই বলা হচ্ছে সেগুলোর অনুমোদনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আর মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধগুলো ফেলে দেওয়ার জন্যই সেখানে জমানো হয়েছে।
নগরীর দক্ষিণ খুলশী জাকির হোসেন রোডের খুলশী মার্টের পেছনে একটি পাঁচতলা ভবনে কারখানাটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। ডা. আহমেদ রবিন ইস্পাহানী নামের এক ব্যক্তি এ কারখানার মালিক বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরেজমিনে দেখা যায়, ওই পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রশাসনিক ও মান নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।
                                    রাজধানীতে তৎপর অজ্ঞান পার্টির সদস্যরাঃ
                                    প্রাইভেট কার কিংবা ট্যাক্সিতে উঠতে সাবধান

ক্রাইম ডায়রি ডেস্কঃ
রাজধানীর এম ই এস গেইট থেকে মিরপুর যাওয়ার জন্য মাইক্রো কিংবা প্রাইভেট কার ছাড়া কোন বিকল্প নেই। এমনই একটি প্রাইভেট কারে উঠলেন েএক জন ব্যাংক কর্মকর্তা। গাড়ির ভিতর আগে থেকে বসে থাকা যাত্রী গাড়ি থেকে নেমে তাকে ভিতরে উঠতে দিলেন। কারন তিনি সবার আগেই নেমে যাবেন। তারপর প্রাইভেট কার চালক কারটি ফ্লাইওভার দিয়ে ডানে টার্ন নিয়ে সোজা টান দিলেন উত্তরার দিকে। ৫০ হাজার টাকা বিকাশ করলে তাকে ছেড়ে দেয়া হয় । তবে তিনি িএখন পঙ্গু।
কুমিল্লার শহীদ নজরুল সরকারি কলেজের ছাত্র মোহাম্মদ সোহাগ। ঈদের ছুটি কাটাতে কুমিল্লা থেকে আসছিলেন ঢাকার উত্তরায় বড় ভাইয়ের বাসায়। কিন্তু দুই ভাইয়ের একসঙ্গে ঈদ করা আর হলো না। ২২ সেপ্টেম্বর অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে পথেই প্রাণ গেল সোহাগের। একদিন না যেতেই বুধবার অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে মারা যান ট্রেনচালক সোলেমান খান। শুধু তাই নয়, বুধবার সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়েন ১০ জন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডিএমপির হিসাব মতে, আগস্টে পঁাঁচজন ও গত মে মাসে ১৩ জন অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েন। অনেকে পুলিশের কাছে না যাওয়ায় বাস্তবে এ সংখ্যা আরও বেশি।সাবধান! তৎপর অজ্ঞান পার্টি
ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিসি (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান সমকালকে বলেন, রাস্তায় অপরিচিত লোকের দেওয়া কোনো খাবার গ্রহণ না করতে পুলিশের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক অনেক কার্যক্রম চালানো হয়। অজ্ঞান পার্টির সদস্যদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে অজ্ঞান পার্টির তৎপরতা বেড়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও অজ্ঞান পার্টির কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অজ্ঞানকারীরা ফুটপাত, লঞ্চঘাট, রেল, বাস, হাট-বাজার ও জনবহুল জায়গায় হকার হিসেবে অবস্থান করে। বাসে তারা বিভিন্ন সময় ভিন্ন কৌশলে হকার সাজে। এসব স্থানে তারা ট্যাবলেট মিশ্রিত ডাবের পানি, জুস, চা, কফি, পান, খেজুর, ঝালমুড়ি, হালুয়া, চকোলেট, কোমল পানীয় বিক্রি করে। আবার কখনও যাত্রী হিসেবে লঞ্চ, বাস বা ট্রেনে উঠে সরাসরি কারও সঙ্গে সখ্য গড়ে অচেতন করার খাবার খাইয়ে দেয়। পরে মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে পালিয়ে যায়। জানা যায়, খাদ্যদ্রব্যের সঙ্গে অজ্ঞান পার্টি চেতনানাশক এটিভেন ট্যাবলেট মেশায়। মানুষকেঘুমের জন্য চিকিৎসকরা এটিভেন সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অধিক হওয়ায় বাংলাদেশে এর আমদানি নিষিদ্ধ।
অজ্ঞান পার্টির এক সাবেক সদস্য জানান, দুই বছর তিনি একটি চক্রের সঙ্গে কাজ করেছেন। একটি মর্মান্তিক ঘটনার পর এ কাজ ছেড়ে দিয়েছেন। এখন রিকশা চালান। তবে ওই চক্র তাকে ফিরে পেতে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে। তিনি জানান, আজিজ, জাফর, রুস্তম, মোস্তফা ও শাহিন চক্রের অজ্ঞান পার্টি এখন মাঠে সক্রিয়। অভিনব পদ্ধতিতে তারা কাজ করে। চক্রেরহোতারা নির্দিষ্ট কোনো স্থানে স্থায়ীভাবে থাকে না। রাজধানীর মোহাম্মদপুর, পুরান ঢাকা, কল্যাণপুর, সদরঘাট, টঙ্গী, বিমানবন্দর, তেজগাঁও তাদের আস্তানা। তাদের গ্রুপে চার-পাঁচজন সদস্য থাকে। একজন চেতনানাশক ট্যাবলেট মেশানো খাবার নিয়ে কাজ করে। কৌশলের অংশ হিসেবে তারা দুই ধরনের খাবার রাখে। নিজেরা যেগুলো খেয়ে দেখায় তাতে চেতনানাশক ট্যাবলেট থাকে না। তবে টার্গেট ব্যক্তিকে দেয় চেতনানাশক ট্যাবলেট মিশ্রিত খাবার। অজ্ঞান পার্টির এই সাবেক সদস্য জানান, নগদ টাকা বা মূল্যবান সামগ্রী আছে এমন ব্যক্তিকে টার্গেট করা হয়। চক্রের এক-দু'জন টার্গেট ব্যক্তির সঙ্গে সখ্য গড়ে। এক পর্যায়ে ইশারা দিলে চক্রের অন্য সদস্য খাদ্যসামগ্রী বিক্রয়ের ছলে তাদের কাছে আসে। কৌশলে ওই ব্যক্তিকে প্ররোচিত করে। খাবার খেতে সম্মত হলেই সর্বনাশ! ট্যাবলেট মিশ্রিত খাবার খেয়ে ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে ওই ব্যক্তি অচেতন হলে তার টাকা ও মূল্যবান দ্রব্যাদি নিয়ে তারা দ্রুত পালিয়ে যায়।
                                     
                                        সাবাশ বাঘের বাচ্চাঃ সাবাশ সি এম পিঃ
                            সারা বাংলাদেশ তাকিয়ে আছে আব্দুল জলিল পিতার দিকে

ক্রাইম ডায়রি ডেস্কঃ
দেশ যখন অনৈতিক কর্মকান্ডে ভরপুর। সাধারন ধার্মিক জনতার যখন নিঃশ্বাস ফেলার জো নেই। চারদিকে যখন অশ্লীলতা বেহায়াপানা,ন্যাংটো পুটকো দের জয়জয়কার। তখন ধার্মিক জনতার যাবার যেন কোন জায়গায় ছিলনা। এই সময় পুলিশের (সিএমপি) প্রধান (কমিশনার) হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই সাঁড়াশি অভিযান চালালেন আব্দুল জলিল মন্ডল। আটক করলেন ১১৮ জন নারী-পুরুষ। অসামাজিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে নগরীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
শনিবার দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করেন বিভিন্ন থানা ও গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা। এ রিপোর্ট (রাত আটটা) লেখা পর্যন্ত সেই অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানা যায়।আটককৃতদের মধ্যে ৪৮ নারী জন ও পুরুষ ৮৮ জন। এসময় দেড় কেজি গাঁজা ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।কোতোয়ালী থানা সূত্রে জানা যায়, জুবিলী রোডের টাওয়ার ইন, স্টেশনের রোডের গেস্টইন ও হোটেল মার্টিন থেকে গোয়েন্দা পুলিশ ও কোতোয়ালী থান পুলিশের যৌথ অভিযানে ৫৩ জন আটক করা হয়।সিএমপি সূত্রে জানা গেছে, আকবরশাহ থানা এলাকা থেকে ১৬জন, পাহাড়তলী থানা ৭, হালিশহর থানা ১২জন, ডবলমুরিং থানা ৮জন, চাঁন্দগাও ১২ সদরঘাট থানা ১২সহ সর্বমোট ১১৮ জনকে আটক করেছে পুলিশ। তবে নগরীর দেহ ব্যবসার ঘাটি হিসেবে পরিচিত খুলশী এলাকা থেকে কাউকেই আটক যায়নি।

এছাড়া সিএমপির পাঁচলাইশ, চকবাজার, বন্দর, ইপিজেড, বাকলিয়া, কর্ণফুলি, বায়েজিদ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট থানার কর্মকর্তারা।

অসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে নগরীর যে সকল হোটেলে অভিযান চালানো হয়েছে সেগুলো হলো আকবরশাহ এলাকার হোটেল স্টারমার্ক, গ্রিনওয়ে, সুপার প্রিন্স ১ ও ২, সুপার ইন ১ ও ২, লেকসিটি ও হাইওয়ে। সদরঘাট এলাকার সিলমুন, কতোয়ালী থানা এলাকার টাওয়ার ইন, গেষ্ট ইন, মার্টিন। চান্দগাও থানা এলাকার ওয়েল প্লেস, হোটেল নাদিয়া।

নগর পুলিশের গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার প্রকৌশলী হাসান চৌধুরী জানান, কমিশনার স্যারের নির্দেশে নগর জুড়ে পুলিশের এই সাঁড়াশী অভিযান চালানো হয়েছে। অসামাজিক কাজের সাথে যুক্ত থাকার অপরাধে ১১৮ জন আটকসহ দেশি-বিদেশি মদ, গাঁজা, ও ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে এম মহিউদ্দিন সেলিম সিটিজি নিউজকে জানান, সিএমপি’র প্রতিটি থানায় বিশেষ অভিযান চলছে। আমরা কোতোয়ালী থানা এলাকায় বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে তল্লাশি চালিয়েছি। এর মধ্যে জুবিলী রোডের টাওয়ার ইন ও স্টেশনের রোডের গেস্ট ইন ও হোটেল মার্টিন থেকে ৫৩ জন নারী ও পুরুষকে আটক করা হয়। শুধু চাটগাঁয়ের জনগন নয় সারা বাংলাদেশে এ বীরত্বপূর্ন সিদ্ধান্তের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে মুসলিম সহ সকল ধর্মের ধার্মিক জনগন। তারা জলিলকে েএখন নায়ক মনে করেন।